এক ডাকে অভিষেকে ফোন করে চিকিৎসার ব্যবস্থা, প্রাণ বাঁচল একরত্তি শিশুর।
হাওড়াঃ- এক ডাকে অভিষেকে ফোন করে চিকিৎসার ব্যবস্থা, প্রাণ বাঁচল একরত্তি শিশুর। এক ডাকে অভিষেকে ফোন। আর এরপরই বিনামূল্যে চিকিৎসায় জীবন বেঁচেছে একরত্তির। ঘটনা হাওড়ার আলিপুকুর হালদারপাড়া গ্রামের। সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে একটি সর্বক্ষণের ফোন নম্বর চালু করেছিলেন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একটি নম্বর সাধারণ মানুষকে সাহায্যের জন্য দেওয়া হয়েছিল। রাজ্যের যে কোনও প্রান্তে যে কোনও অসুবিধায় সাহায্যের জন্য ফোন করা যায় ওই নম্বরে। ওই নম্বরে ফোন করলে দেওয়া হয় সহায়তা। এবার এই নম্বরে ফোন করে বিনামূল্যে চিকিৎসা পেয়ে জীবন বাঁচলো একরত্তি শিশুর। উলুবেড়িয়া কালিনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের আলিপুর হালদার পাড়ায় আট মাস বয়সী এক শিশু খেলতে খেলতে একটি লকেট গিলে ফেলেছিল। প্রথমে উলুবেড়িয়া হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর শিশুটির অবস্থা দেখে তাকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে রেফার করা হয়।
সেখান থেকে এক উলুবেড়িয়ার যুব নেতা দেবাশীষ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে ‘এক ডাকে অভিষেক’ ফোন নম্বরে সাহায্য চায় ওই শিশুর পরিবার। এরপর থেকে ওই শিশুটির যাবতীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিস থেকেই। শিশুর পরিবার এক ফোনে অভিষেক টিমের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। তাঁদের বক্তব্য, এক ফোনে অভিষেকের এই ব্যবস্থার জন্যই সঠিক সময়ে তার কোলের শিশুর চিকিৎসা করা সম্ভব হয়েছে। ২০২২ সালের জুন
মাসে পৈলানের এক সভা থেকে এক ফোনে অভিষেক এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সাধারণ মানুষের কথা শুনতেই তিনি একটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছিলেন। প্রথম দিকে এই নম্বর শুধু তাঁর লোকসভা কেন্দ্রের জন্য চালু হলেও পরবর্তীতে গোটা রাজ্যেই তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের কাছে এই হেল্পলাইন নম্বর পৌঁছে দেওয়া হয়। এবার এই নম্বরে ফোন করে জীবন বাঁচলো উলুবেড়িয়ার শিশুর।